• রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৩:৪৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহীতে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের কমিটি গঠন রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে বরখাস্ত আদেশ প্রত্যাহারের চাপে সচিব ও চেয়ারম্যান আবারো হারানো ৪৯ টি ফোন উদ্ধার করে মালিকদের দিলেন পুলিশ কমিশনার রাজশাহী মহানগরীর শাহমুখদুম থানা পুলিশের অভিযানে কুখ্যাত দুই ছিনতাইকারী আটক গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা নারীসহ ভাইরাল, সাংবাদিকদের মামলার হুমকি দুর্গাপুরের নওপাড়ায় গ্রাম আদালত বিষয়ক মতবিনিময় সভা ও ভিডিও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ডাঁশমারীতে মতিহার থানাকে ম্যানেজ করে পলাশের পুকুর ভরাট তাহেরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে দুই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, নবাগত শিক্ষার্থীদের বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠিত এক নারীতে জিম্মি পশ্চিম রেলের নিরাপত্তা বাহিনী ভাষা সৈনিকের হাত থেকে চিত্রাংকনের পুরস্কার পেল শিশুরা

তানোরে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

Reporter Name / ৭৩ Time View
Update : শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজশাহীর তানোর উপজেলায় ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করে বিরোধপূর্ণ সম্পত্তিতে রাতের আঁধারে জোরপূর্বক বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে পালপাড়া মহল্লার আহসান হাবিব বাবুলের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে গোল্লাপাড়া মহল্লার বিশ্বনাথ সাহা অভিযোগ করে বলেন,আহসান হাবীব বাবুল স্থানীয় বাহিনীসহ বহিরাগত ভাড়াটিয়া বাহিনী নিয়ে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাতের অন্ধকারে বাড়ি নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। তিনি আরও বলেন তানোর পৌরসভার জেল নম্বর ১৪৪, মৌজা তানোর, আরএস খতিয়ান নম্বর ৩৩৭ এবং প্রস্তাবিত খতিয়ান নম্বর ১৬৫৯-এর ৯৩ শতক জমির মূল মালিক নারায়ন চন্দ্র দাস। তিনি এই জমি ১৯৭৫ সালের ২১ এপ্রিল শ্রীমতি হারানী রানী দাসের কাছে বিক্রি করেন। পরবর্তীতে ওয়ারিশ সূত্রে জমি চলে যায় তাদের একমাত্র সন্তান নিমাই কান্ত দাসের কাছে। নিমাই কান্ত দাসের কাছ থেকে জমিটি ক্রয় করেন তিনি। এখন আমি জমিতে গেলে আহসান হাবিব বাবুল ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন এবং ৬ ডিসেম্বর জমি জবরদখল করে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা শুরু করেন। এই সময় আমার বর্গাদার আবুল কালাম নিষেধ করতে গেলে, প্রতিপক্ষের পক্ষ থেকে তাকে মারধর করে।

এ বিষয়ে আহসান হাবিব বাবুল বলেন, আমি এই জমির মূল খতিয়ানের যারা মালিক পর্যায়ক্রমে ১৯৮৪ সালে গোবিন্দ দাসের কাছে ১১ শতাংশ, ১৯৮৯ সালে বিভুতি ভূষণের কাছে ৬.৫ শতাংশ এবং রঘুনাথ দাসের কাছে ১৯৯০ সালে ৭ শতাংশ মোট ২৪.৫ শতাংশ জমি কিনি। আমি জমিটি ১৯৯৩ সালে খারিজ করি। আমি এই যায়গায় ৪০ বছর যাবৎ বসবাস করছি। এখানে ১৯৮৪ সাল থেকে আমার একটা শ-মিল ছিলো। তিনি আরও বলেন বিশ্বনাথ সাহা নিমায়ের কাছ থেকে একটা জাল দলিল করে আমার জায়গা দখলের চেষ্টা করছে। তা না হলে এতদিন সে কোথায় ছিলো। আমি আদালতে আপিল করে ১৪৪ ধারা বাতিল করেছি। এখন আর কোন নিষেধাঙ্গা নেই।

এ বিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মিজানুর রহমান মিজান বলেন,আসলে উভয়পক্ষই কাগজ দেখায় এটা নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে। আমরা উভয়পক্ষেকে কোর্ট যে নির্দেশনা দিয়েছে সেটি মেনে কাজ করতে বলেছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category